বড়পীর হযরত সাইয়েদেনা আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ) ৫ম ওয়াজে সকলের উদ্দেশ্যে বলেছেন: যখন তুমি দুনিয়াদার ব্যক্তিকে দুনিয়ার জাকজমক, শান-শওকত ও সাজ-সজ্জার মধ্যে লিপ্ত এবং দুনিয়ার ফেতনা-ফাসাদ, হানাহানি-কাটাকাটি, হত্যা, লুন্ঠন, ছলনা, প্রতারণা, ওয়াদা ভঙ্গ ইত্যাদির মধ্যে জড়িত দেখবে, তখন মনে করবে যে তুমি একটি ভীষন কুৎসিত, দুর্গন্ধময় আবর্জনা ও ময়লাযুক্ত স্হানে একটি লোককে উলঙ্গ হয়ে মলত্যাগ করতে দেখছ। এমতাবস্হায় নিশ্চয় তুমি ঐ দৃশ্য থেকে বাঁচার জন্য স্বীয় দুচোখ বন্ধ করে ফেলবে এবং ঐ ঘৃণা দুর্গন্ধ থেকে রক্ষার জন্য নাসিকা বন্ধ করে উর্দ্ধশ্বাসে ছুটে পালাবে। দুনিয়ার কার্যকলাপ, রীতি-নীতি ও আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সত্যই উল্লেখিত দৃশ্যের অনুরুপ। সুতরাং দুনিয়ার যেকোন বিষয়-বস্তু থেকে বেঁচে থাকার জন্য একই ভাবে নাক-চোখ-মুখ বন্ধ করা এবং দ্রুত দুরে সরে যাওয়া উচিৎ কিন্তু কুৎসিত দৃশ্য দেখেও সবাই তার মধ্যে পড়ে রয়েছে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন স্বীয় রাসুল হুযুর পাক ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) কে সম্বোধন করে ইরশাদ করেছেন, হে নবী! দুনিয়ার শান-শওকত ও জাকজমকপূর্ণ যেসব বস্তু আমি কাফিরদেরকে দান করেছি, আপনি সেগুলোর দিকে দৃষ্টিপাত করবেন না। দৃষ্টিপাত করলে আপনিও ওগুলোর জন্য লালায়িত বলে গণ্য হবেন, আমি মানুষকে পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যেই কাফিরদেরকে ঐগুলি প্রদান করেছি।
বড়পীর হযরত সাইয়েদেনা আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ) ৫ম ওয়াজে সকলের উদ্দেশ্যে বলেছেন: যখন তুমি দুনিয়াদার ব্যক্তিকে দুনিয়ার জাকজমক, শান-শওকত ও সাজ-সজ্জার মধ্যে লিপ্ত এবং দুনিয়ার ফেতনা-ফাসাদ, হানাহানি-কাটাকাটি, হত্যা, লুন্ঠন, ছলনা, প্রতারণা, ওয়াদা ভঙ্গ ইত্যাদির মধ্যে জড়িত দেখবে, তখন মনে করবে যে তুমি একটি ভীষন কুৎসিত, দুর্গন্ধময় আবর্জনা ও ময়লাযুক্ত স্হানে একটি লোককে উলঙ্গ হয়ে মলত্যাগ করতে দেখছ। এমতাবস্হায় নিশ্চয় তুমি ঐ দৃশ্য থেকে বাঁচার জন্য স্বীয় দুচোখ বন্ধ করে ফেলবে এবং ঐ ঘৃণা দুর্গন্ধ থেকে রক্ষার জন্য নাসিকা বন্ধ করে উর্দ্ধশ্বাসে ছুটে পালাবে। দুনিয়ার কার্যকলাপ, রীতি-নীতি ও আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সত্যই উল্লেখিত দৃশ্যের অনুরুপ। সুতরাং দুনিয়ার যেকোন বিষয়-বস্তু থেকে বেঁচে থাকার জন্য একই ভাবে নাক-চোখ-মুখ বন্ধ করা এবং দ্রুত দুরে সরে যাওয়া উচিৎ কিন্তু কুৎসিত দৃশ্য দেখেও সবাই তার মধ্যে পড়ে রয়েছে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন স্বীয় রাসুল হুযুর পাক ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) কে সম্বোধন করে ইরশাদ করেছেন, হে নবী! দুনিয়ার শান-শওকত ও জাকজমকপূর্ণ যেসব বস্তু আমি কাফিরদেরকে দান করেছি, আপনি সেগুলোর দিকে দৃষ্টিপাত করবেন না। দৃষ্টিপাত করলে আপনিও ওগুলোর জন্য লালায়িত বলে গণ্য হবেন, আমি মানুষকে পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যেই কাফিরদেরকে ঐগুলি প্রদান করেছি।